Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
 
ভিশন ২০২০-২০২১ অনুযায়ী জনপ্রতি দুধ, মাংস ও ডিমের চাহিদার লক্ষ্যমাত্রা জনপ্রতি যথাক্রমে ১৫০ মিলি/দিন, ১১০ গ্রাম/দিন ও ১০৪ টি/বছর। এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য দেশব্যাপি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উদ্যোগের সংগে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর পঞ্চগড় সদর ও প্রতিশ্রুতবদ্ধ। ২০২০-২০২১ সালে পঞ্চগড় সদর উপ জেলার প্রায় তিন লক্ষ (৩) মানুষের জন্য এই কাংক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদন যথাক্রমে ১৬,৪২৫ মেঃ টন, ১১,৮৮০ মেঃ টন ও ৮.৫০ কোটিতে উন্নীত করা আমাদের লক্ষ্য। এজন্য গবাদিপশু-পাখির রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ, চিকিৎসা সেবার গুণগত মান উন্নয়ন এবং দুধ, মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন সেবাকে একেবারে প্রাšিতক পর্যায়ে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হবে। পালনকারীদের সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ, উঠান বেঠক, ব্যাপক প্রচার ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
 
 
২০২০-২১ অর্থবছরে পঞ্চগড় সদর উপজেলায় প্রাণিসম্পদ খাতে অর্জনসমূহঃ
 
দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ১৬,৪২৫ মেঃ টন, ১১,৮৮০ মেঃ টন ও ৮.৫০ কোটিতে উন্নীতকরণ।
হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধে প্রায় ৬ লক্ষ ২৫ হাজার মাত্রা টিকা প্রয়োগ করা হবে।
প্রায় ৩০ হাজার গবাদিপশু ও ১ লক্ষ ৫০ হাজার হাঁস-মুরগির চিকিৎসা প্রদান করা হবে।
প্রায় ১০ হাজার গাভীকে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে জাত উন্নয়নের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গবাদিপশু-পাখি পালনের সক্ষমতা বৃদ্ধির ৫৮ টি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ১০২০ জন পালনকারীকে সচেতন করা হবে। 
৬ টি খামার রেজিস্ট্রেশন ও ০২ টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে পঞ্চগড় সদর উপজেলায় প্রাণিসম্পদ খাতে সম্ভাব্য অর্জনসমূহঃ
 
দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ২২৩৪৫ মেঃ টন, ১৪২৩১ মেঃ টন ও ৯.৫ কোটিতে উন্নীতকরণ।
হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধে প্রায় ৭ লক্ষ ২৫ হাজার মাত্রা টিকা প্রয়োগ করা হবে।
প্রায় ৩৫ হাজার গবাদিপশু ও ১ লক্ষ ৭০ হাজার হাঁস-মুরগির চিকিৎসা প্রদান করা হবে।
প্রায় ১১৪০০ হাজার গাভীকে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে জাত উন্নয়নের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গবাদিপশু-পাখি পালনের সক্ষমতা বৃদ্ধির ৫৮ টি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ১২০০ জন পালনকারীকে সচেতন করা হবে। 
১০ টি খামার রেজিস্ট্রেশন ও ০৩ টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।